বরাবরের মতো আবারও বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি এস এম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় সেরা হয়েছে। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেছে। ১৪৫জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে সবাই পাশ করেছে। এর মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩৭ জন। বাঞ্ছারামপুর বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৮৫.২৪ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৪ জন। উজানচর কে এন উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার শতভাগ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৬ জন। ধারিয়ারচর হাজী ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৮৮.১৮ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৯ জন। মরিচাকান্দি ডিটি একাডেমীর পাশের হার ৯১.২০ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৯ জন। এইচ কে আছমাতুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯০. ৫২ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯ জন। শাহ রাহাত আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯২.২০ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩১ জন। রূপসদী বৃন্দাবন উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯৭.১৬ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩১ জন। দরিকান্দি বাড্ডা আছমাতুন্নেছা উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৮৩.১৯ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬ জন। দরিয়াদৌলত আব্দুল গণি উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার শতভাগ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৪ জন। রূপসদী জামিদা মনসুর আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯০.০৭ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১২ জন। ফরদাবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৮৬.২১ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৮ জন। তেজখালী ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯১.১৩ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৩ জন। বাহেরচর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯৪.৭৪ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৪ জন। খাল্লা উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯২ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪ জন। আইয়ুবপুর ক্যাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯৬.৪৩ শতাংশ। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে কেউ জিপিএ ৫ পায়নি। ছলিমাবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯১.৩১ শতাংশ। ভুরভুরিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯০.৮২ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৫ জন। আশ্রাফবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯৮.৮৩ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৫ জন। পূর্বহাটি ক্যাপ্টেন এ বি তাজুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৮৩.৭২ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে মাত্র ১ জন। আকানগর এসইএসডিপি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে পাশের হার ৯৬.৪৩ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৮ জন।
মাধ্যমিক পর্যায়ে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ২১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ হাজার ৫০ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে পাশ করেছে ২ হাজার ৮শত জন। পাশের হার গড়ে ৯১.৮১ শতাংশ। মোট জিপিএ ৫ পেয়েছে ২শত ৯৬ জন।
এ বছর বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মাদ্রাসাগুলো উল্লেখ করার মতো ভাল ফলাফল অর্জন করতে পারেনি। বাঞ্ছারামপুর সোবহানিয়া ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় পাশের হার ৫৮.৫৪ শতাংশ, রূপসদী ফাজিল মাদ্রাসায় পাশের হার ৬৭.৪২ শতাংশ, এই মাদ্রাসা থেকে ২ জন জিপিএ ৫ পেয়েছে। ফরদাবাদ আকবর আল উলুম আলীম মাদ্রাসায় পাশের হার ৭৯.৭১ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। তেজখালী কাজী এম এ মালেক দাখিল মাদ্রাসায় পাশের হার ৩৮.৮৮ শতাংশ, খাল্লা দারুস সুন্নাহ ইমাম মেহেদী মাদ্রাসায় পাশের হার ৩৯.১৩ শতাংশ, দরিকান্দি গোলাম আকবর মিল্কি দাখিল মাদ্রাসায় পাশের হার ৭০.২৭ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ২ জন। রাধানগর কালিকাপুর দাখিল মাদ্রাসায় পাশের হার ৫০ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১ জন। শাহ রাহাত আলী দাখিল মাদ্রাসায় পাশের হার ৫৫.৮১ শতাংশ, হায়দরনগর, তাতুয়াকান্দি পাইকারচর দাখিল মাদ্রাসায় পাশের হার ৭০.৩৭ শতাংশ।
বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ৯টি মাদ্রাসা থেকে ৪৭৪ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে পাশ করেছে ২শত ৯০ জন। পাশের হার ৬১.১৯ শতাংশ। উপজেলার সবগুলো মাদ্রাসা থেকে জিপিএ ৫ পেয়েছে মাত্র ৬ জন।
বাঞ্ছারামপুর ভোকেশনাল এর পাশের হার সন্তোষজনক। বাঞ্ছারামপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এ্যান্ড কলেজের পাশের হার ৯১.৫৩ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ জন। দরিয়াদৌলত আব্দুল গণি উচ্চ বিদ্যালয় ভোকেশনাল শাখায় পাশের হার ৯২.৫৩ শতাংশ, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ জন। উপজেলার ২টি ভোকেশনাল থেকে ৩শত ১৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে পাশ করেছে ২৮৯ জন। পাশের হার ৯১.৭৫ শতাংশ। মোট জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬ জন।
আপনার মতামত লিখুন :