Daily Poribar
Bongosoft Ltd.
ঢাকা মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২

যে সিনেমার মাধ্যমে সাফল্যের দেখা পান ধর্মেন্দ্র


দৈনিক পরিবার | বিনোদন ডেস্ক নভেম্বর ২৫, ২০২৫, ১১:৩৯ এএম যে সিনেমার মাধ্যমে সাফল্যের দেখা পান ধর্মেন্দ্র

পর্দায় তিনি ছিলেন জাঁদরেল অ্যাকশন হিরো, অথচ ব্যক্তিগত জীবনে পুরোদস্তুর রোমান্টিক। দীর্ঘ ছয় দশকের বর্ণিল ক্যারিয়ার শেষে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন ধর্মেন্দ্র। বলিউডের ‘হি-ম্যান’ খ্যাত ধর্মেন্দ্রর প্রয়াণে আজ শোকস্তব্ধ গোটা ভারত। তার বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবনও ছিল তুমুল চর্চিত।
‘দিল ভি তেরা হাম ভি তেরে’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক ঘটে ধর্মেন্দ্রর। কিন্তু বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে তার প্রথম ছবি।  ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত প্রায় ২০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করলেও তার কোনোটিই ব্যবসায়িক সাফল্য পায়নি। কিন্তু হাল ছাড়েননি এই পাঞ্জাবি তরুণ।
১৯৬৬ সালে মীনা কুমারীর বিপরীতে ‘ফুল অউর পাত্থর’ ছবির মাধ্যমে প্রথমবারের মতো বড় সাফল্যের দেখা পান তিনি। এরপর আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। একে একে উপহার দেন ‘সত্যকাম’, ‘শোলে’, ‘আঁখে’, ‘কর্তব্য’-এর মতো কালজয়ী সব সিনেমা। 
সত্তর-আশির দশকে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেতাদের তালিকায় ওপরের সারিতেই ছিল তার নাম। তবে ধর্মেন্দ্রর এই আকাশছোঁয়া সাফল্যের পেছনে নাকি ছিল একটি বিশেষ কুসংস্কার বা বিশ্বাস! বলিউডের অন্দরমহলে কান পাতলে শোনা যায়, একটি নির্দিষ্ট জামাই নাকি তার ভাগ্য বদলে দিয়েছিল। 
১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল এই দুই বছরে মুক্তি পাওয়া ‘মেরে হামদাম মেরে দোস্ত’, ‘আয়া সাওয়ন ঝুম কে’ ছবির সুপারহিট গানের দৃশ্যেই তাকে হলুদ স্ট্রাইপ দেওয়া একই জামা পরতে দেখা গিয়েছিল।
শর্মিলা ঠাকুর, আশা পারেখ ও রাখীর মতো নায়িকাদের সঙ্গে রোমান্সের দৃশ্যে ওই একই জামা গায়ে জড়িয়েছিলেন তিনি। অনেকের মতেই, ওই ‘লাকি’ জামাটিই ধর্মেন্দ্রর ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল এবং তাকে সুপারস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিল।

Side banner